শিরোনাম :
সাপ্তাহিক আলোর মনি পত্রিকার অনলাইন ভার্সনে আপনাকে স্বাগতম। # সারাবিশ্বের সর্বশেষ সংবাদ পড়তে আমাদের সঙ্গেই থাকুন। -ধন্যবাদ।
শিরোনাম :
বিএনপির কর্মী সভা অনুষ্ঠিত যতদিন নির্বাচন হবে না, ততদিন স্বাভাবিক অবস্থায় দেশে ফিরে আসবেনা-অধ্যক্ষ আসাদুল হাবিব দুলু আলু চাষ নিয়ে ব্যস্ত সময় পার করছেন লালমনিরহাটের কৃষকেরা লালমনিরহাটে সরকার ফার্মেসী এর শুভ উদ্বোধন অনুষ্ঠিত লালমনিরহাটে খাদ্য বান্ধব কর্মসূচি (জিআর) চাল কালোবাজারে বিক্রির অভিযোগ মিষ্টি আলু চাষে লালমনিরহাটের কৃষকদের আগ্রহ বাড়ছে লালমনিরহাটে সাংবাদিকের পিতা কাশেম আলীর ইন্তেকাল পরিচ্ছন্ন রাজনীতি বুকে ধারণের মাধ্যমে আমরা স্বপ্নের বাংলাদেশ গড়তে পারবো-লালমনিরহাটে আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী লালমনিরহাটে তুলার চাষে লাভের মুখ দেখছে কৃষেকরা লালমনিরহাটে কর্মসৃজন কর্মসূচি শুরু না হওয়ায় মানবেতর জীবনযাপন করছেন কর্মহীনরা

রোগী সেজে ইজিবাইক চুরি; গ্রেফতার-৫

লালমনিরহাটে ইজিবাইক চুরির অভিযোগে ৫জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। দেশের বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেফতার করা হয়েছে।

 

লালমনিরহাট সদর থানার পুলিশ জানিয়েছে, গ্রেফতারকৃত ব্যক্তিরা রোগী সেজে ইজিবাইক চুরি করতেন। গ্রেফতারকৃত ব্যক্তিরা হলেন- কিশোরগঞ্জের বাজিতপুর উপজেলার দিলালপুর গ্রামের দুলাল মিয়া (২৮), তার স্ত্রী হালিমা বেগম (২৬), হালিমার বোন বিপাশা বেগম ওরফে ফাতেমা (২৩), নেত্রকোনার পূর্বধলা উপজেলার নারায়ণডহর গ্রামের এবাদুল হক (৩৭) ও রংপুরের হারাগাছ উপজেলার সারাই গ্রামের মেহেদি হাসান ওরফে রিয়েল (২৭)।

 

তাদের শনিবার (২১ অক্টোবর) আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয় বলে জানিয়েছেন লালমনিরহাট সদর থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ ওমর ফারুক।

 

লালমনিরহাট সদর থানা পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, রোগী সেজে গত ৪ আগস্ট দুপুরে লালমনিরহাট সদর হাসপাতাল এলাকা থেকে আতাউর রহমান (২৫) নামের এক চালকের ইজিবাইক ও মুঠোফোন নিয়ে চলে যান হালিমা বেগম, বিপাশা বেগম ও দুলাল মিয়া। ৭ সেপ্টেম্বর আতাউর রহমান বাদী হয়ে অজ্ঞাত পরিচয় ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে লালমনিরহাট সদর থানায় মামলা করেন। আতাউরের চুরি হওয়া মুঠোফোনের কললিস্ট ও লোকেশন ট্র্যাকিং করে ১৮ অক্টোবর ঢাকার গাজীপুরের কোনাবাড়ী থেকে দুলাল মিয়াকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরে অন্যদের গ্রেফতার করা হয়।

 

মামলার বাদী ও ইজিবাইকের চালক আতাউর রহমান বলেন, দুই নারী আদিতমারীর সাপ্টিবাড়ী বাজার থেকে লালমনিরহাট সদর হাসপাতালে আসেন। এ সময় তারা আমার মুঠোফোন কথা বলার জন্য চেয়ে নেন। দুই নারীর একজন হাসপাতালের তৃতীয় তলায় যান। তাঁর কাছে এক বোতল পানি ও টিস্যু বক্স কিনে পৌঁছে দেওয়ার জন্য অন্য নারী আমাকে ১০০টাকার একটি নোট দেন। আমি পানির বোতল ও টিস্যু বক্স নিয়ে সদর হাসপাতালের তৃতীয় তলায় গিয়ে দেখতে পাই, সেখানে ওই নারী নেই। নিচে নেমে এসে দেখি, আমার ইজিবাইকটিও নেই।

সংবাদটি শেয়ার করুন




এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি
Design & Developed by Freelancer Zone